জিম্বাবুয়ে বাংলাদেশের জন্য ‘সহজ’ প্রতিপক্ষই। এই দলটার বিপক্ষে এখন হেসেখেলেই জয় তুলে নেন টাইগাররা। পরিসংখ্যান বলছে, ৭৮ ওয়ানডেতে ৫০ জয়ের বিপরীতে বাংলাদেশ হেরেছে ২৮টি ম্যাচে।
আর ১৬টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচে মুখোমুখি হয়ে ১১টিতেই জয়ের স্বাদ পেয়েছেন লাল-সবুজরা। সিরিজ জয়কে পাখির চোখ করেই জিম্বাবুয়ে সফরে গেল বাংলাদেশ দল। এবারের সফরে তিন টি-টোয়েন্টির সাথে সমানসংখ্যক ওয়ানডে ম্যাচ খেলবেন সোহান-তামিমরা।
দেশ ছাড়ার আগে মঙ্গলবার রাতে বিমানবন্দরে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে তাসকিন আহমেদ জানান যে আমাদের লক্ষ্য থাকবে সিরিজ জেতার।
দীর্ঘ দিন পর এবার ঘরের মাঠে বাংলাদেশের বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে জিম্বাবুয়ে। আগামী ৩০ জুলাই থেকে হারারেতে শুরু হবে সিরিজটি। বাকি দুই ম্যাচ ৩১ জুলাই ও ২ আগস্ট।
এর জন্য ক্রেইগ আরভিনকে অধিনায়ক করে ১৫ সদস্যের দল ঘোষণা করেছে দেশটির ক্রিকেট বোর্ড। বাংলাদেশের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দলে নেই দুই জিম্বাবুইয়ান পেসার টেন্ডাই চাতারা ও ব্লেসিং মুজারাবানি।
সর্বশেষ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে চোট পেয়েছেন এ দুজন, এখনো সেরে ওঠেননি তারা। ঘাড়ের হাড়ে চিড় ধরায় খেলতে পারছেন না চাতারা। উরুর মাংসপেশির চোটে নেই মুজারাবানি।
তাদের অনুপস্থিতিতে স্কোয়াডে রাখা হয়েছে ভিক্টর নিয়াউচিকে। দলে এসেছেন অলরাউন্ডার টনি মুনিওঙ্গা ও পেসার তানাকা চিবাঙ্গা।
জিম্বাবুয়ে টি-টোয়েন্টি স্কোয়াড: রায়ান বার্ল, রেজিস চাকাভা, তানাকা চিভাঙ্গা, ক্রেইগ আরভিন (অধিনায়ক), লুক জঙ্গোয়ে, ইনোসেন্ট কাইয়া, ওয়েসলি মাদহেভেরে, তাদিওয়ানাশে মারুমানি, ওয়েলিংটন মাসাদাকাদজা, টনি মুনিওঙ্গা, রিচার্ড এনগারাভা, ভিক্টর নিয়াউচি, মিল্টন শুম্বা, সিকান্দার রাজা, শন উইলিয়ামস।