নাইমের সেঞ্চুরি এবং সাব্বিরের হাফ সেঞ্চুরির সুবাদে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ‘এ’ দলকে ২৮৮ টার্গেট দিলো বাংলাদেশ ‘এ’ দল। সেন্ট লুসিয়াতে টস হেরে ব্যাটিং করতে নেমে শুরুটা ভালো করতে পারেনি বাংলাদেশ ‘এ’ দল। আনঅফিসিয়াল প্রথম ওয়ানডের মতো এদিনও ব্যাট হাতে ব্যর্থ হয়েছেন সৌম্য সরকার।
শেরমন লুইসের অফ স্টাম্পের বাইরের বল খেলতে গিয়ে ইনসাইড এজ হয়ে বোল্ড হয়েছেন বাঁহাতি এই ওপেনার। প্রথম ম্যাচে ১৫ রান করা সৌম্য এদিন আউট হয়েছেন ৬ রানে। সৌম্য ফেরার পর বাংলাদেশের হয়ে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন নাইম শেখ ও সাইফ হাসান।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:-
বাংলাদেশ ‘এ’ দল:- ২৭৭/৫ (৫০ ওভার) (নাইম ১০৩, সৌম্য ৬, সাইফ ১৯, মিঠুন ২৮, সাব্বির ৬২, দিপু ২৪)
তাদের দুজনের ব্যাটে পাওয়ার প্লেতে দাপট দেখায় সফরকারীরা। তবে সাইফ ও নাইমের জুটি ভাঙেন ব্রায়ান চার্লস। ডানহাতি এই অফ স্পিনারের বলে বোল্ড হয়ে সাজঘরে ফেরেন ১৯ রান করা সাইফ।
ডানহাতি এই ব্যাটার ফেরার পর হাফ সেঞ্চুরির দেখা পান নাইম।প্রেস্টন ম্যাকসুইনের বলে চার মেরে ৫৬ বলে হাফ সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন বাঁহাতি এাই ওপেনার।
এরপর তাকে সঙ্গ দেন অধিনায়ক মিঠুন। তারা দুজনে মিলে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে থাকেন। তাদের দুজনের জুটি ভাঙেন অ্যান্ডারসন ফিলিপ। যদিও সাজঘরে ফেরার আগে সেঞ্চুরি তুলে নেন নাইম।
আগের ম্যাচে ব্যর্থ হওয়া নাইম এদিন আউট হয়েছেন ১০৩ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলে। যেখানে ১৪ চারের সঙ্গে একটি ছক্কাও মারেন তিনি। নাইম ফেরার পর দ্রুতই ফেরেন মিঠুন।
বাংলাদেশের অধিনায়ককে আউট হন ২৮ রানে। তাকে সাজঘরে ফেরান স্পিনার চার্লস। মিঠুন ফেরার পর শাহাদাত হোসেন দিপুকে সঙ্গে নিয়ে ৬৯ রানের জুটি গড়ে তোলেন সাব্বির রহমান।
তাদের দুজনের জুটি ভাঙেন লুইস। ডানহাতি এই পেসারের গুড লেংথ ডেলিভারিতে বলের লাইন মিস করে বোল্ড হন ২৪ রান করা দিপু। দীর্ঘ দিন পর দ্বিতীয় ম্যাচে দারুণ ব্যাট করলো বাংলাদেশর ওপেনিং জুটি।