মাহমুদুল হাসান জয় পর ৪৬ রানে আউট হয়ে ফিরলেন তামিমও। জসেফের বলে ক্যাচ আউট হয়ে হাফ সেঞ্চুরি থেকে বঞ্চিত জলেন বাহাতি এই ওপেনার।
এর আগে কেমার রোচের টানা দুই বলে রিভিউ নিয়ে বেঁচে গিয়েছিলেন আর এক ওপেনার জয়। তারপরও ইনিংসটা বড় করতে পারলেন না মাহমুদুল হাসান জয়।
এবার আর রিভিউ নেওয়ার সুযোগ পাননি। সরাসরি বোল্ডই হয়ে গেছেন অভিষিক্ত পেসার অ্যান্ডারসন ফিলিপের বলে, করেছেন মাত্র ১০ রান।
১২.২ ওভারে জয়-তামিমের জুটিটি ছিল ৪১ রানের। এর পর নতুন ব্যাটার হিসেবে ক্রিজে এসেছেন নাজমুল হোসেন শান্ত এখন পর্যন্ত অপরাজিত আছেন ৮ বছর পর টেস্ট দলে ফেরা বিজয়ের সাথে।
সংক্ষিপ্ত স্কোর-
বাংলাদেশ -৬৮/২ (২৩ ওভার) (তামিম ৪৬*, জয় ১০, সান্ত ১২* বিজয় ০*)
ওয়েস্ট ইন্ডিজ- বলিং; ফিলিপ্স ১/১৫; জসেফ ১/১৮
গ্রস আইলেটের ড্যারেন স্যামি ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে টসভাগ্য সহায় হয়নি বাংলাদেশের। ওয়েস্ট ইন্ডিজের অধিনায়ক ক্রেইগ ব্রেথওয়েট টস জিতে টাইগারদের ব্যাটিংয়ে পাঠিয়েছেন।
প্রথম ওভারেই বিপদে পড়তে পারতো বাংলাদেশ। কেমার রোচের ওভারের পঞ্চম বলে জোরালো আবেদন হয়েছিল। তামিম ইকবালের প্যাডে বল লাগায় রিভিউও নিয়েছি ক্যারিবীয়রা।
কিন্তু বল লেগ স্ট্যাম্প হালকা ছুঁয়ে গেলেও আউট পায়নি স্বাগতিকরা। বরং ওভারের শেষ বলটি ফ্লিক করে সীমানাছাড়া করেন তামিম।
রোচের পরের ওভারের প্রথম বলে আরেকটি বাউন্ডারি হাঁকান তামিম। এবার হাঁটু গেড়ে চমৎকার কভার ড্রাইভে। এমন শুরু করা তামিম এখন পর্যন্ত খেলছেন বেশ আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে।
তবে প্রথম টেস্টের মতো বিপজ্জনক জায়গায় বল ফেলে ইনিংসের যাচ্ছেন কেমার রোচ। উইকেট পাওয়ার খুব কাছাকাছিই চলে এসেছিলেন ক্যারিবীয় পেসার। কিন্তু ভাগ্য সহায় হয়নি।