Breaking News

জাতীয় লিগেও সেই ধারাবাহিক ব্যর্থ মুমিনুল-তামিম

চট্টগ্রামের প্রথম ইনিংসের ১২৬ রানের জবাবে রংপুরের ২ উইকেটে ৯৬। সবার ধারণা ছিল, বোর্ডে বেশ বড় রানই আসবে রংপুরের। কিন্তু বাঁহাতি স্পিনার হাসান মুরাদ আর পেসার ইয়াসিন আরাফাতের সাঁড়াশি বোলিংয়ের মুখে তা হয়নি।

প্রথম ইনিংসে ৯৪ রানের লিড পায় আকবর আলীর দল। ২২২ রানে শেষ হয়েছে রংপুরের প্রথম ইনিংস। চট্টগ্রামের বাঁহাতি স্পিনার হাসান মুরাদ ৪৬ রানে পতন ঘটান ৫ উইকেটের।

আর পেসার ইয়াসিন আরাফাত পান ৫৮ রানে ৩ উইকেট। রংপুরের টপ স্কোরার ছিলেন নাইম ইসলাম। এ অভিজ্ঞ ব্যাটারের ব্যাট থেকে আসে ৫১ (১৪৬ বলে) রানের ইনিংস। এছাড়া আব্দুল্লাহ আল মামুন করেন ৩১ ও তানবির হায়দারের সংগ্রহ ছিল ২৯।

বাকি কেউই বিশের ঘরেও যেতে পারেননি। সেটাকেও কম বলা উপায় নেই। কারণ দ্বিতীয় ইনিংসেও ধুঁকছে তারকায় ঠাসা চট্টগ্রাম। মিরপুরের শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে আজ (মঙ্গলবার)

এক নম্বর টায়ারের ম্যাচের দ্বিতীয় দিন শেষে ইরফান শুক্কুরের দলের সংগ্রহ ৬ উইকেটে ১২৬। তার মানে এখন ৩০ রানে এগিয়ে চট্টগ্রাম। হাতে আছে ৪ উইকেট।

প্রথম ইনিংসের মতো এবারও রান পাননি তামিম ইকবাল, মুমিনুল হকরা। প্রথম ইনিংসে ১৯ রান করা দেশসেরা ওপেনার তামিম দ্বিতীয় ইনিংসে ফিরেছেন ২১ রানে। অন্যদিকে মুমিনুল হক প্রথমবার ১৩ রানের পর এবার আউট হয়েছেন ২২ করে।

মাহমুদুল হাসান জয় ১১‘র পর এবার করেছেন ৭। চট্টগ্রামের হয়ে দ্বিতীয় ইনিংসে রান পেয়েছেন শুধু ইরফান শুক্কুর। তার ব্যাট থেকে আসা ৫০ রানের (৪৮ বলে ৭ বাউন্ডারিতে) ইনিংসটিই চট্টগ্রামকে আশা দেখাচ্ছে।

বল হাতে ৪৬ রানে ৫ উইকেট পাওয়া হাসান মুরাদ ৩ রানে অধিনায়ক ইরফান শুক্কুরের সাথে ক্রিজে।

চট্টগ্রাম প্রথম ইনিংস: ৫০ ওভারে ১২৬/১০ ও দ্বিতীয় ইনিংসে: ৩৭ ওভারে ১২৬/৬ (তামিম ২১, জয় ৭, সাব্বির ১৩, মুমিনুল ২২, ইরফান শুক্কুর ৫০*, শামিম পাটোয়ারি ৪, মুকিদুল মুগ্ধ ২/৩০, আলাউদ্দীন বাবু ২/৩৬)

রংপুর প্রথম ইনিংস: ৭৩.৪ ওভারে ২২২/১০ (জাহিদ জাভেদ ১৩, আব্দুল্লাহ আল মামুন ৩১, তানবির হায়দার ২৯ , নাইম ইসলাম ৫১, নাসির ১২, আকবর আলী ১৫, আরিফুল হক ৭, সোহরাওয়ার্দী শুভ ১৬, আলাউদ্দীন বাবু ১০, মুকিদুল ইসলাম ১৫, মুশফিক হাসান ১০; হাসান মুরাদ ৫/৪৬, ইয়াসিন আরাফাত মিশু ৩/৫৮)

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *