বাংলাদেশ ক্রিকেটের পোস্টার বয় বলা হয় তাকে। অভিষেকের পর থেকেই একের পর এক রেকর্ড গড়ে যাচ্ছেন তিনি। তার অলরাউন্ড নৈপুণ্যে ইংল্যান্ডের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের হারায় বাংলাদেশ।
বলছিলাম সাকিব আল হাসানের কথা। ঢাকায় পর পর দুই ওয়ানডে হেরে সিরিজ খোয়ানোর পর বাংলাদেশ দল যখন হোয়াইটওয়াশের মুখোমুখি তখন চট্টগ্রামে ৭১ বলে দলীয়
সর্বোচ্চ ৭৫ রান আর বল হাতে ১০ ওভারে মাত্র ৩৫ রান খরচায় সবচেয়ে বেশি ৪ উইকেট শিকার করে দলকে জয় এনে দেন সাকিব। এদিন দুর্দান্ত সাকিব দেশের একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে
ওয়ানডেতে ৩০০ উইকেট শিকারের মাইলফলক স্পর্শ করেন। সাকিবের রেকর্ড গড়া ম্যাচে ইংল্যান্ডকে ১৯৬ রানে অলআউট করে ৫০ রানের জয় পায় বাংলাদেশ। দলের জয়ে অবদান রেখে সাকিব হন ম্যাচ সেরা।
ম্যাচ সেরার পুরস্কার জয়ের মধ্য দিয়ে আরও একটি নজির গড়েন বিশ্বসেরা এই অলরাউন্ডার। দেশের একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ২৫বার ম্যাচ সেরার পুরস্কার জিতেন সাকিব।
ম্যাচ সেরার পুরস্কারে সাকিবের আশেপাশেও নেই কেউ। ১৬বার ম্যাচ সেরার পুরস্কার জিতে সাকিবের পরেই আছেন দেশসেরা ওপেনার তামিম ইকবাল।
১২বার ম্যাচ সেরা হয়েছেন জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা। ১০বার ম্যাচ সেরা হয়েছেন মুশফিকুর রহিম।