‘ফিফা দ্যা বেস্ট’ অ্যাওয়ার্ডের জন্য ১৪ ফুটবলারের নাম প্রকাশ করেছে ফিফা। যেখানে মূল লড়াইটা হবে আর্জেন্টাইন ফুটবল জাদুকর লিওনেল মেসির সঙ্গে ফ্রান্স সেনসেশান কিলিয়ান এমবাপ্পের।
যদিও, পারফরমেন্স এবং ব্যাক্তিগত অর্জনের দিকে তাকালে মেসির ধারের কাছে কোনো খেলোয়াড় নেই। এ তালিকায় নেইমার, হাল্যান্ড, মদ্রিচরা জায়গা পেলেও, সুযোগ পায়নি ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো।
২৭ ফেব্রুয়ারি চূড়ান্ত বিজয়ীর নাম ঘোষণা করবে ফিফা। খেলোয়াড়ি জীবনে কোনো কিছুরই কমতি ছিল না লিওনেল মেসির। সাতবারের ব্যালন ডি’অর চ্যাম্পিয়নের ঝুলিতে অজস্র ক্লাব ফুটবলের স্বীকৃতিসহ আছে কোপা ও ফিনালিসিমা জয়ের কীর্তি।
এতসব অর্জনের পরও একটা শূন্যতা অবশ্য ছিল এলএমটেনের। বিধাতা দুই হাত ভরে যাকে এতকিছু দিয়েছেন, তার মনে শুধু ছিল একটা বিশ্বকাপ জিততে না পারার আক্ষেপ।
তবে, ২০২২ সালে এসে ভাগ্যবিধাতা যেন আগে থেকেই লিখে রেখেছিলেন সব। তাই তো বছরটি কখনো ভুলবেন না এলএমটেন।স্বপ্নের এক বছর পার করেছেন লিওনেল মেসি। তার দুর্দান্ত পারফরমেন্সে ৩৬ বছর পর বিশ্বকাপ জিতেছে আর্জেন্টিনা।
কাতার বিশ্বকাপে রেকর্ড নক-আউট সব ম্যাচগুলোতে পেয়েছেন ম্যান অব দ্যা ম্যাচ, আসরের সেরা খেলোয়াড় হিসেবে জিতেছেন গোল্ডেন বল।
আইএফএফএইচএস’র বর্ষসেরা খেলোয়াড় এবং বর্ষসেরা প্লেমেকার নির্বাচিত হয়েছেন ফুটবলের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ খেলোয়াড় লিওনেল মেসি। ২০২২ সালে অতিমানবীয় পারফরমেন্স এবং
এতোসব অর্জনের ফলেই ‘ফিফা দ্যা বেস্ট’ খেলোয়াড়ের পুরস্কারটি উঠতে যাচ্ছে ফুটবল জাদুকরের হাতেই। ২০১৯ সালেও এই পুরস্কারটি পেয়েছিলেন ফুটবল জাদুকর লিওনেল মেসি।