Breaking News

প্রথম ম্যাচকে অনুসরণ করে দ্বিতীয় ম্যাচেও দারুন ব্যাট করছে জিম্বাবুয়ে: এক নজরে স্কোর

ক্যারিয়ারের সবচেয়ে সেরা ফর্মে রয়েছেন সম্ভবত জিম্বাবুয়ে অলরাউন্ডার সিকান্দার রাজা। প্রথম ওয়ানডেতে অপরাজিত ১৩৫ রান করার পর দ্বিতীয় ওয়ানডেতেও বাংলাদেশের বোলারদের সামনে মুর্তিমান আতঙ্ক হয়ে দেখা দিয়েছেন তিনি।

২৭ রানে ৩ উইকেট এবং ৪৯ রানে ৪ উইকেট পড়ার পর রেগিস চাকাভাকে সঙ্গে নিয়ে স্বাগতিকদের দিকে নিয়ে চলছেন তিনি। এরই মধ্যে হাফ সেঞ্চুরি পূরণ করে ফেলেছেন সিকান্দার রাজা।

সংক্ষিপ্ত স্কোর:
বাংলাদেশ- ২৯০/৯ (৫০ ওভার) (মাহমুদউল্লাহ ৮০*, তামিম ৫০, আফিফ ৪১, শান্ত ৩৮; সিকান্দার ৩/৫৬)।

জিম্বাবুয়ে- ২২০/৪ (৪০ ওভার) (কাইয়া ৭, মারুমানি ২৫, রাজা ৯৩*, চাকাভা ৮৫*; হাসান ২/১৪, মিরাজ ১/১১)

রেগিস চাকাভাকে নিয়ে গড়ে ফেলেছেন ৮৪ রানের জুটি। যা ধীরে ধীরে টাইগারদের হাত থেকে ম্যাচ বের করে নিয়ে যাচ্ছে। এ রিপোর্ট লেখার সময় জিম্বাবুয়ের রান ২৮.২ ওভার শেষে ৪ উইকেট হারিয়ে ১৩৯।

৭০ বলে ৫৭ রান নিয়ে ব্যাট করছেন সিকান্দার রাজা। তার সঙ্গী রেগিস চাকাভা ৩৩ বলে ব্যাট করছেন ৪১ রান নিয়ে। প্রথম ম্যাচের চেয়ে ১৩ রান কম করেছে বাংলাদেশ।

অথচ, প্রথম ম্যাচে ৩০৩ রান করেও জিততে পারেনি টাইগাররা। আজ দ্বিতীয় ম্যাচে করেছে ২৯০ রান। আজ কী জিততে পারবে? প্রশ্নটা তোলা থাকলো বোলার আর ফিল্ডারদের কাছে। তবে, ২৯১ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নামা জিম্বাবুয়েকে শুরুতেই চেপে ধরেছিল বাংলাদেশের বোলাররা।

বিশেষ করে তরুণ পেসার হাসান মাহমুদ এবং স্পিনার মেহেদী হাসান মিরাজ। এই বোলারের তোপের মুখে ২৭ রানেই ৩ উইকেট হারিয়ে বসেছে স্বাগতিকরা।

হাসান মাহমুদের বলে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়েছেন আগের ম্যাচের সেঞ্চুরিয়ান ইনোসেন্ট কাইয়া। ইনিংসের প্রথম ওভারেই টি কাইতানোকে উইকেটের পেছনে মুশফিকের হাতে ক্যাচ দিতে বাধ্য করেন হাসান মাহমুদ।

১ রানে পড়ে এক উইকেট। দলীয় ১৩ রানেও একইভাবে ইনোসেন্ট কাইয়াকে ফিরিয়ে দেন হাসান মাহমুদ। তার বলে উইকেটের পেছনে ক্যাচ ধরেন মুশফিক। ওয়েসলি মাধভিরে উইকেটে এসে থিতু হতে পারেননি। ১৬ বল খেলেছেন।

কিন্তু ২ রান করে মেহেদী হাসান মিরাজের বলে এলবিডব্লিউর শিকার হলেন। টানা তিন উইকেট পড়লেও অন্যপ্রান্তে অপর ওপেনার তাদিওয়ানাশে মুরুমানি উইকেট আগলে রেখেছিলেন।

সিকান্দার রাজার সঙ্গে ২১ রানের উটি জুটিও গড়েন তিনি। কিন্তু মেহেদী হাসান মিরাজের বলে পরবির্তিত ফিল্ডার মোহাম্মদ নাইম শেখের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান তিনি। ৪২ বলে করেন ২৫ রান। চতুর্থ উইকেটের পতন ঘটে ৪৯ রানে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *