কাল থেকে ডমিনিকায় শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের মধ্যকার তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। এই সিরিজে ২ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করার সুযোগ পাচ্ছেন সাকিব। বাংলাদেশের দ্বিতীয় ব্যাটার হিসেবে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে মাইলফলক ছুঁতে সাকিবের প্রয়োজন আর মাত্র ৯২ রান।
তাহলেই তিনি বাংলাদেশের দ্বিতীয় ব্যাটার হিসেবে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে ২ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করবেন। শনিবার থেকে ডোমিনিকায় শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের মধ্যকার তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ।
এই সিরিজে ২ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করার সুযোগ পাচ্ছেন সাকিব। বাংলাদেশের প্রথম ব্যাটার হিসেবে ইতোমধ্যে ২ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ।
১১৫ ম্যাচে রিয়াদের টি-টোয়েন্টি রান ২০০২। ৯৬ ম্যাচে ১৯০৮ রান সাকিবের। ২০০৬ সালের নভেম্বরে খুলনায় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে টি-টোয়েন্টি অভিষেক হয় সাকিবের। এই ফরম্যাটে ৯টি হাফ-সেঞ্চুরিও করেছেন তিনি।
ক্যারিয়ার সেরা ইনিংস- ৮৪ রান। ২০১২ সালের বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কার পাল্লেকেলেতে পাকিস্তানের বিপক্ষে তিন নম্বরে ব্যাট হাতে নেমে ৫৪ বলে ৮৪ রান করেছিলেন সাকিব।
এই তালিকায় বাংলাদেশীদের মধ্যে তৃতীয় সর্বোচ্চ রানের মালিক ওয়ানডে অধিনায়ক তামিম ইকবাল। ৭৪ ম্যাচে ১টি সেঞ্চুরি ও ৭টি হাফ-সেঞ্চুরিতে এ পর্যন্ত ১৭০১ রান করেছেন তামিম।
প্রথম ২০০০ রান করতে রিয়াদের লেগেছিলো ১১৫টি ম্যাচ। সাকিব ওয়েস্ট ইন্ডিজে খেলবেন ৩ ম্যাচ সেই ক্ষেত্রে তার ম্যাচ সংখ্যা দারাবে ৯৯ ম্যাচে। তাকে করতে হবে ৯২ রান।
ওই তিন ম্যাচে ৯২ রান করতে পারলেই সব থেকে কম ম্যাচে ২০০০ রানের মাইলফলক হয়ে যাবে সাকিবের। এই তালিকায় বাংলাদেশীদের মধ্যে তৃতীয় সর্বোচ্চ রানের মালিক ওয়ানডে অধিনায়ক তামিম ইকবালের। ৭৪ ম্যাচে ১টি সেঞ্চুরি ও ৭টি হাফ-সেঞ্চুরিতে এ পর্যন্ত ১৭০১ রান করেছেন তামিম।