বলতে গেলে ‘টি–টোয়েন্টির ফেরিওয়ালা’ অভিজ্ঞতার কোন কমতি নেয় সাকিবের! দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের ইনিংসের পঞ্চম ওভারের ঘটনা। অ্যানরিখ নরজের ফুল লেন্থের বলটি গিয়ে লাগল সাকিবের পায়ে।
প্রোটিয়া ক্রিকেটারদের এলবিডব্লিউয়ের আবেদনে সাথে সাথে সাড়া দিলেন আম্পায়ার। তখনও বাংলাদেশের দুটি রিভিউ হাতে ছিল। সাকিব তার উইকেটের সঙ্গী লিটন দাসের সঙ্গে কথা বলেও শেষ পর্যন্ত রিভিউ নিলেন না! যা অবাক করেছে দর্শকদের।
টিভি রিপ্লেতে দেখা যায়, বল পিচ করেছিল লেগ সাইডের বাইরে। তার মানে রিভিউ নিলেই বেঁচে যেতেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। একবার রিভিউ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে ফের সেটা বদল করেন সাকিব।
নরকিয়ার আগের ওভারেই দুই ওপেনার সৌম্য সরকার ও নাজমুল হোসেন শান্তর বিদায়ে দল তখন চাপে ছিল। সাকিবের বিদায়ে পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে ওঠে।
ম্যাচ শেষে সাকিবকে বলতে হয় রিভিউ না নেওয়ার কারণ, ‘রিভিউটার ক্ষেত্রে যেটা হয়েছিল, আমি প্রায় নিয়েই নিয়েছিলাম। পরে আবার ওটা বাতিল করে দেই।
অবশ্যই একটু তো হতাশাজনক ব্যাপার যে, আমি একবার নিতে গিয়েও কিংবা নিয়ে ফেলেও ওটা বদল করেছি। যখন দেখেছি বলটা পিচড আউট সাইড লেগ, তখন অবশ্যই হতাশ ছিলাম।