Breaking News

প্রস্রাবের ধরনেই যেভাবে বুঝবেন কিডনি ভালো আছে কি না !

প্রস্রাবের ধরনেই বুঝা জাবে কিডনি ভালো আছে কি না। কিডনি মানবদেহের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলোর মধ্যে একটি। এর কোনো সমস্যা হলে তার প্রভাব পড়ে সারা শরীরে। এমনকি মৃত্যুঝুঁকিও থাকতে পারে। তাই কিডনির কোনো ধরনের সমস্যাকেই অবহেলা করা যাবে না।

আর কিডনির সমস্যার প্রাথমিক লক্ষণ প্রকাশ পায় প্রস্রাবে। এছাড়া অন্যান্য উপসর্গগুলো বেশ মৃদু হয়। ফলে রোগী টেরই পান না যে তিনি কিডনির রোগে ভুগছেন।

তবে সব সময় ক্লান্ত লাগা, অনিদ্রা, ত্বকের নানা ধরনের সমস্যা, ঘা হওয়া, হাড়ের সমস্যা এমনকি পা ফুলে যাওয়াও কিডনির অসুখের অন্যতম লক্ষণ হতে পারে। এসব সমস্যাকে সাধারণ ভেবে অনেকেই এড়িয়ে যান।

তবে কিডনির সমস্যা হলে প্রস্রাবে যে লক্ষণ প্রকাশ পায়, সেটি কিন্তু মোটেও অবহেলা করবেন না। প্রাথমিকভাবে কিডনির অসুখ শনাক্ত করা গেলে তা প্রতিরোধও করা সম্ভব।

এক নজরে চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক, কিডনির সমস্যা হলে প্রস্রাবে কী কী ধরনের জটিলতার সৃষ্টি হয়-

বারবার প্রস্রাব হওয়া ,প্রস্রাব ক্লিয়ার না হওয়া ,রাতে বারবার ঘুম থেকে প্রস্রাবের জন্য উঠা ,প্রস্রাবের সঙ্গে পুঁজ যাওয়া ,রক্ত বের হওয়া ,প্রস্রাবে ফেনা হওয়া,পাথরের গুঁড়া বের হওয়া বা তলপেটে ও পাঁজরে ব্যথা।

বিশেষজ্ঞদের মতে, এমন যে কোনো সমস্যা হলেই দ্রুত ইউরোলজিস্টের শরণাপন্ন হওয়া উচিত। মনে রাখতে হবে, প্রস্রাবের সমস্যা খুব কম হওয়া বা খুব বেশি হওয়া দুটোই কিন্তু কিডনি সমস্যার লক্ষণ।

অন্যদিকে দিনে ২-৩বার ও রাতে শোয়ার আগে ২-৩বার প্রস্রাব হওয়াটা স্বাভাবিক। অর্থাৎ ২৪ ঘণ্টা ৪-৫ বার প্রস্রাব হওয়াটা স্বাভাবিক। এমন ব্যক্তিরা সুস্থ। একজন প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে ক্যালসিয়ামের দৈনিক চাহিদা হলো ১০০০ মিলিগ্রাম।

অন্যদিকে ৫০-৭০ বয়সীদের জন্য ১২০০ মিলিগ্রাম। তাই দৈনিক চাহিদা অনুযায়ী ক্যালসিয়াম গ্রহণ করতে হবে সবাইকে।

সূত্র: হেলথলাইন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *